Header Ads Widget

Responsive Advertisement

সকালে খালি পেটে খেজুর খেলে মিলবে যে ১১ উপকার

সকালে খালি পেটে খেজুর খেলে মিলবে যে ১১ উপকার

স্লোগান : আসছে রমজান মাস বাড়ছে খেজুরের সহজলভ্যতা জেনে নিন খেজুরের উপকারিতা।

খেজুর খাওয়ার উপকারিতা অনেক,সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে এবং সবসময় সুস্থ থাকতে খেজুর খাওয়ার বিকল্প নেই। খেজুরের প্রাকৃতিক মিষ্টি থাকায় একে চিনির স্বাস্থ্যকর বিকল্প হিসাবে খাওয়া যেতে পারে।

পুষ্টিগুণে ভরপুর খেজুরে রয়েছে ভিটামিন, আঁশ, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও জিঙ্ক।

এই ফলটি হজমের সমস্যা দুর করে, হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখে, রক্তে শর্করাকে নিয়ন্ত্রণ করে এবং মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ায়।

খেজুর যেসব রোগের প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে:

1.     ত্বকের যত্ন: বয়সের ছাপ প্রথমে ত্বকেই ধরা পড়ে। তাই ত্বকের যত্নে খেজুর কাজে লাগাতে পারেন। নিয়মিত খেজুর খাওয়ার অভ্যাস ত্বককে শুষ্কতার হাত থেকে বাঁচায়।

2.     ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে: শরীরে আয়রনের ঘাটতি মেটাতে সাহায্য করে খেজুর। একই সঙ্গে খেজুরের মিষ্টতা চিনির বিকল্প হিসেবে কাজ করে।

3.     হাড়ের সুরক্ষায়:  ক্যালসিয়াম হাড় গঠনে সহায়ক। আর খেজুরে আছে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম, যা হাড়কে মজবুত করে। সেই সঙ্গে মাড়ির স্বাস্থ্যও সুরক্ষিত রাখে।

4.       খেজুরে লিউটেন জিক্সাথিন থাকায় তা রেটিনা ভালো রাখে।

5.       খেজুরে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন, খনিজ, ক্যালসিয়াম পটাশিয়া। খেজুরে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ায়।

6.       ফাইবারও মিলবে খেজুরে। তাই এই ফল ডায়েটে রাখতে পারেন নিশ্চিন্তে।

7.     সুস্থ গর্ভাবস্থায় সাহায্য করে

8.     খেজুর কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, খেজুর শরীরের ক্ষতিকর কোলেস্টেরল কমায় এবং উপকারী কোলেস্টেরলের পরিমাণ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

9.     রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে খেজুর অনেক ভালো কাজ করে।

1    খেজুর খেলে নারী ও পুরুষ উভয়েরই যৌন শক্তি বাড়ে।

1.     খেজুর খাওয়ার ফলে ক্লান্তি দূর হয় এবং কর্মশক্তি বাড়ে। এতে প্রাকৃতিক চিনি থাকার কারণে খেজুর খুব দ্রুত শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।

      প্রতিদিন কত খেজুর খেতে হবে?




দিনে ৪-৫টি খেজুর খেতে পারে। এতে স্বাস্থ্য উপকারিতা মিলবে। ৪-৫টি বা ১০০ গ্রাম খেজুরেই মিলবে প্রায় ২৭৭ ক্যালরি। প্রচণ্ড মিষ্টি হওয়ার কারণে এ ফল যদি বেশি খেতে থাকেন; তাহলে ওজন কমার বদলে দ্রুত বাড়তেও সময় লাগবে না।




 

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ